সর্বশেষঃ
সাবেক ১২ মন্ত্রীসহ ১৪ জনকে আজ হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে দীপু মনির সুপারিশে মাউশিতে তিন হাজার পদায়ন শিক্ষা ভবনের সামনে ৭ কলেজ ছাত্রের বিক্ষোভ এবং সড়কে পুলিশ ব্যারিকেড ২০২৫ সালে হজে নিবন্ধন শেষ হয়েছে ৪৩,৩৭৪ জনের প্রতিটি চার নারীর মধ্যে তিনজনই সহিংসতার শিকার: স্বাস্থ্য ও সামাজিক জরিপ ঢাকার সাবেক চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিম সাময়িক বরখাস্ত শীতের আগমনী বার্তা: আবহাওয়া অফিসের শৈত্যপ্রবাহের আগাম সতর্কতা নির্বাচনে মাঠ প্রশাসনকে নিরপেক্ষভাবে কাজ করার নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার মির্জা ফখরুল বলছেন, এ দেশের মানুষ পিআর পদ্ধতি গ্রহণ করবে না সচেতনতা ও টিকাদানেই টাইফয়েড নিয়ন্ত্রণ সম্ভব: নূরজাহান বেগম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: আমার ছেলে-মেয়েরা দেশে, আমি কি ভাবে নিরাপদ থাকব? প্রধান উপদেষ্টা রোমের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করলেন
খুলনা ছাত্রনেতা কামালের সাহসী আন্দোলন ছিল সরব

খুলনা ছাত্রনেতা কামালের সাহসী আন্দোলন ছিল সরব

খুলনা মহানগর বিএনপি’র সাবেক সভাপতি ও সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু বলেছেন, এস এম কামাল হোসেন ছিলেন একজন সাহসী, সত্, মেধাবী ও বলিষ্ঠ ছাত্রনেতা। তিনি সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে রাজপথের একজন সরব নেতা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। কামালের শিকড় গভীরে জড়িত—কোথাও তিনি ছিলেন অঙ্গীকারবদ্ধ। ওয়ার্ড পর্যায় থেকে শুরু করে ছাত্র আন্দোলনের শীর্ষে উঠে এসেছেন এই ছাত্রনেতা, যার শেষ কর্মস্থল ছিল কেন্দ্রীয় সংসদে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক পদ। তার মেধা এবং বিচক্ষণতা ছাত্রদলকে অনেক দূরে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। বর্তমান সময়ে এস এম কামাল হোসেনের মতো সাহসী ছাত্রনেতার খুবই অভাব, যাকে পূরণ করা কার্যত সম্ভব নয়। অন্দোলন ও সংগ্রামের রাজপথে তার বিচরণ ছিল জোরালো এবং অপ্রতিরোধ্য।

তিনি এই কথা বলেন শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টায় নগরীর কেডিএ এভিনিউস্থ তেতুলতলা, সোনাডাঙ্গা থানার বিএনপি কার্যালয়ে, ছাত্রদল খুলনার আয়োজনে এক আলোচনা সভায়। এই অনুষ্ঠানে উপলক্ষ্য ছিল মহান নেতা এস এম কামাল হোসেনের চতুর্থ মৃত্যুবার্ষিকী। প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন নজরুল ইসলাম মঞ্জু। তিনি আরও বলেন, বারবার কারাবরণ ও নির্যাতনের মুখে থাকা কামাল ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের শতাধিক মামলার কেস কাঁধে নিয়ে মৃত্যু বরণ করেন। আমরা সবাই কামালের বিদেহী আত্মার জন্য কামনা করি শান্তি ও বরকত, আর তার পরিবারের জন্য ধৈর্য্য ধরে সব পরিস্থিতি মোকাবেলার তৌফিক আল্লাহ থেকে প্রার্থনা করি। দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা আব্দুল গফ্ফার।

অতিথি ও বক্তৃতাক্রমে উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম-আহবায়ক রাজিবুল আলম বাপ্পি, সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন সান্নু, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, আসলাম হোসেন, ইফতেখার জামান নবীন, শামীম আশরাফ ও মরহুম কামাল হোসেনের ভাতিজা তামিম হোসেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শেখ মোশাররফ হোসেন, মাহবুব কায়সার, নজরুল ইসলাম বাবু, মহিবুজ্জামান কচি, এড. গোলাম মওলা, আনোয়ার হোসেন, সাদিকুর রহমান সবুজ, গিয়াস উদ্দিন বনি, নিয়াজ আহমেদ তুহিন, রফিকুল ইসলাম শুকুর, শামসুজ্জামান চঞ্চল, শেখ জামিরুল ইসলাম জামিল, ইশহাক তালুকদার, আকরাম হোসেন খোকন, সরদার রবিউল ইসলাম রবি, মেজাবাহ্ উদ্দিন মিজু, মহিউদ্দিন টারজান, বাচ্চু মীর, ওমর ফারুক, মাহবুব হোসেন, মিজানুজ্জামান তাজ, ইকবাল হোসেন, আলমগীর হোসেন আলম, মুন্সি আব্দুর রব, রিয়াজুর রহমান, এড. ওমর ফারুক বনি, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, গোলাম নবী ডালু, আলম হাওলাদার, মোহাম্মাদ আলী, শাকিল আহমেদ, মোটা ফিরোজ আহমেদ, সাখাওয়াত হোসেন, মনিরুল ইসলাম, মুজিবর রহমান, সৈয়দ গাজী, মামুনুর রহমান, মোল্লা আলী আহমেদ, পারভেজ মোড়ল, সেলিম বড় মিয়া, শামীম রেজা, ওহাব শরীফ, জামাল মোড়ল, সজল আকন নাসিব, শামসুল আলম বাদল, রুহুল আমিন রাসেল, ইউনুচ শেখ, আবু দাউদ খান, হুমায়ুন কবির, তরিকুল আলম, সাইফুল ইসলাম, মিজানুর রহমান, খান মোঃ ফয়সাল, শেখ ফরিদ, খলিল পারভেজ, মাসুদ রানা, মিজান সরদার, মিরাজুল ইসলাম, আসাদ সানা, সিরাজুল ইসলাম সিরাজ, মাসুদ পারভেজ, রিফাত, মামুনুর রহমান রাসেল, লাল মিয়া, জুয়েল রহমান, জীবন মীর, হারুন হেলাল, অপু হোসেন, শফিউদ্দিন শফি, খোকন হাওলাদার, বেলাল ব্যাপারী, রফিক খান, ইমরান খান, আমজাদ হোসেন রাজু, শহিদুল ইসলাম, শেখ বাবুল, ফয়সাল বাদশা, তৌহিদুল ইসলাম, মহিউদ্দিন মঈন, সৈয়দ রুবেল, নাইমুল ইসলাম নাঈম, সজল, সৈয়দ আরিফুল ইসলাম, সৈয়দ শাহজাহান, সৈয়দ বনি, শাহিন হাওলাদার, বিপ্লব, কামরুল প্রমুখ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY Shipon tech bd